, হাড় মজবুত করে, ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে, এবং শরীরকে শক্তি জোগায়; তবে উচ্চ কোলেস্টেরলের কারণে হৃদরোগ বা ডায়াবেটিস রোগীদের অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
পুষ্টিগুণ
- ভিটামিন: A, B1, B2, B6, B12, D।
- খনিজ: আয়রন, জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়াম।
- প্রোটিন ও ফ্যাট: উচ্চমানের প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকে।
উপকারিতা
- অ্যান্টিবডি তৈরি করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- প্রচুর আয়রন থাকায় হিমোগ্লোবিন বাড়ায় ও রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে।
- ভিটামিন D ও ক্যালসিয়াম হাড়কে মজবুত করে।
- ভিটামিন ও খনিজ উপাদান চুল ও ত্বক উজ্জ্বল রাখে।
- প্রোটিন ও ভিটামিন-বি সারাদিন শক্তি ও মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করে।
- ভালো কোলেস্টেরল (HDL) বাড়িয়ে ও খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমিয়ে হৃদযন্ত্রের সুরক্ষা করে।
- মুরগির ডিমের চেয়ে সহজে হজম হয়, অ্যালার্জির সমস্যাও কম হতে পারে।
সতর্কতা
- এতে কোলেস্টেরল বেশি থাকে (প্রায় ৮৪৪ গ্রাম/১০০ গ্রাম), তাই যাদের কোলেস্টেরলের সমস্যা আছে, তাদের পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।
- ডায়াবেটিস বা হৃদরোগ থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাওয়া ভালো।
কীভাবে খাবেন
- সকালে খালি পেটে বা অন্যান্য খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
- সিদ্ধ করে, ভেজে বা তরকারিতে ব্যবহার করা যায়।